Header Ads Widget

মেসওয়াক ব্যবহারে ৪৬ টি ফজিলত

১. আল্লাহ তায়ালা সন্তুষ্ট হন।

২. নামাজের সওয়াব নিরানব্বই বা চারশ গুন।

৩. কথায় সচ্ছলতা বৃদ্ধি পায়।

৪. জীবিকা নির্বাহ সহজ হয়।

৫. মুখ পরিষ্কার হয়।

৬. দাতের মাড়ি মজবুত হয়।

৭. মাথার রোগ নিরাময় হয়।

৮. কোন স্থীর রগ নড়াচড়া করে না এবং নড়াচড়াকারী রগ স্থীর হয় না।

৯. দাত শক্ত হয়।

১০. কফ দূর হয়।

১৯. দৃষ্টি শক্তি ঠিক ও তীক্ষ্ন থাকে।

১২. পাকস্থালী সুস্থ্য থাকে ও পরিষ্কার হয়৷

১৩. শরীর শক্তিশালী হয়।

১৪. স্মরণ শক্তি বৃদ্ধি পায়।

১৫. নেকী বেড়ে যায়।

১৬. অন্তর পবিত্র হয়।

১৭. ফেরেস্তাগন খুশি হন।

১৮. ফেরেস্তা তার সাথে মোছাফাহা করেন।

১৯. মসজিদ থেকে বের হলে ফেরেস্তাগন পিছনে পিছনে চলেন।

২০. নবী রাসূলগন তার জন্য ক্ষমার দোয়া করেন।

২১. শয়তান অসন্তুষ্ট হয় ও বিতাড়িত হয়।

২২. খাবার হজমে সহায়তা করে।

২৩. অধিক সন্তান লাভ হয়।

২৪. বার্ধক্য বিলম্বে আসে।

২৫. উষ্নতা দুর হয়।

২৬. পিঠ মজবুত হয়।

২৭. মুখে সুঘ্রাণ আনে।

২৮ দাত সাদা হয়।

২৯. পেটের রোগ দূর হয়।

৩০. জিহ্বা পরিষ্কার হয়।

৩৯.কন্ঠ সুন্দর হয়।

৩২. আর্দ্রতা বন্ধ হয়।

৩৩. বুদ্ধি তীক্ষ হয়।

৩৪. প্রয়োজন পুরা হতে সাহায্য করে।

৩৫. যারা মেসওয়াক করে না তাদের সাওয়াব তার আমল নামায় লেখা

হয়।

৩৬. বীর্য ঘন হয়।

৩৭. দুনিয়া হতে পবিত্র হয়ে যায়।

৩৮. ফেরেস্তাগন তাকে নবীদের অনুসারী বলে।

৩৯. মৃত্যুর কষ্ট তাড়াতাড়ি শেষ হয়।

৪০, কবর প্রশস্ত হয়।

৪৯, মৃত্যুর সময় কালেমা নসীব হয়।

৪২. মৃত্যুর সময় ফেরেস্তাগন সম্মানের সাথে উপস্থিত হয়।

৪৩. পুলসিরাত বিজলীর মতো পার হওয়া যায়।

৪৪. আমল নামা ডান হাতে পাওয়া যায়।

৪৫. জান্নাতের দরজা খুলে দেয়া হয়।

৪৬. জাহান্নামের দরজা বন্ধ করে দেয়া হয়।



একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

0 মন্তব্যসমূহ